Close Menu
    What's Hot

    ভারতে নানকের বিলাসী জীবন

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    ভিপি নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    Subscribe to Updates

    Get the latest creative news from EuBangla .

    Facebook X (Twitter) Instagram
    সর্বশেষ
    • ভারতে নানকের বিলাসী জীবন
    • কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
    • ভিপি নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ
    • অশুভ অদৃশ্য শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান হচ্ছে: তারেক রহমান
    • ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নিতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
    • চবি এলাকায় সংঘর্ষ শেষে যৌথবাহিনীর অভিযান শুরু
    • আজ পর্যন্ত আমি কুমারী : মেঘনা আলম
    • ইন্দোনেশিয়ায় অর্থমন্ত্রীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
    Facebook X (Twitter) Instagram
    eubanglaeubangla
    Demo
    • প্রচ্ছদ

      ভারতে নানকের বিলাসী জীবন

      আগস্ট ৩১, ২০২৫

      কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

      আগস্ট ৩১, ২০২৫

      ভিপি নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ

      আগস্ট ৩১, ২০২৫

      অশুভ অদৃশ্য শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান হচ্ছে: তারেক রহমান

      আগস্ট ৩১, ২০২৫

      ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নিতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

      আগস্ট ৩১, ২০২৫
    • জাতীয়
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
    • সারাবিশ্ব
    • স্পোর্টস
    • বিনোদন
    • জেলার খবর
    • প্রবাসে বাংলা
    • লাইফ স্টাইল
    সোমবার, সেপ্টেম্বর ১
    eubanglaeubangla
    Home»জেলার খবর»ভারতে নানকের বিলাসী জীবন
    জেলার খবর

    ভারতে নানকের বিলাসী জীবন

    eubanglaBy eubanglaআগস্ট ৩১, ২০২৫No Comments৩ Views
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Reddit Tumblr Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    বরিশাল থেকে ঢাকা আসেন লঞ্চে এক কাপড়ে। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হন। চলার মতো অর্থ ছিল না। ছিল না খাবার টাকা। শেখ সেলিমের ‘বাংলার বাণী’ পত্রিকায় চাকরি নেন বিজ্ঞাপন ম্যানেজারের। রাতে ঘুমাতেন বাংলার বাণী অফিসেই নিউজ প্রিন্ট বিছিয়ে। বাংলার বাণীতে যে বেতন পেতেন, তা দিয়েই চলতেন কোনো রকমে। বেতনও ঠিকঠাক মতো হতো না। অভাব-অনটনে কাটত জীবন। কাগজে কলমে আইনের ডিগ্রি থাকলেও কোনো দিন আইন পেশায় যুক্ত থাকেননি। কিন্তু গত ৫০ বছরে গড়েছেন হাজার কোটি টাকার সম্পদ। স্ত্রী ব্যাংকে চাকরি করতেন। সেই চাকরি পান রাজনৈতিক বিবেচনায়। প্রয়াত আখতারুজ্জামান বাবুকে ধরে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকে চাকরি নেন। সেই টাকায় চলত সংসার। নিজের কোনো বৈধ উপার্জন ছিল না। কিন্তু রাজনীতিই তার কাছে ছিল দুর্নীতি এবং অবৈধ অর্থ উপার্জনের প্রধান উপায়। রাজনীতি করেই অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। বর্তমানে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। লুটের টাকায় কাটাচ্ছেন বিলাসী জীবন। বৈধ কোনো উপার্জন ছাড়াই তিনি হাজার কোটি টাকার মালিক। আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে দুর্নীতি, লুটপাট করেছেন ব্যাপকভাবে। দলের ভিতর কমিটি বাণিজ্য এবং মনোনয়ন বাণিজ্য করেছেন লাগামহীন। দুর্নীতির দাম কমিশনের প্রাথমিক হিসাব মতে, গত ১৫ বছরে জাহাঙ্গীর কবির নানকের সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৩০ গুণ। তবে তার ঘনিষ্ঠজনরা মনে করেন যে, এই হিসাবটি খুবই তুচ্ছ এবং হাস্যকর। বাস্তবে তার সম্পদের পরিমাণ আরও কয়েকশ গুণ বেশি। ২০০৮ সালে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী নানক ও তার স্ত্রীর যৌথ সম্পদের পরিমাণ ছিল ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ৬৫১ টাকা। ২০২৪ সালের জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের সময় হলফনামায় নানক সম্পদের যে বৈধ হিসাব দিয়েছিলেন তার পরিমাণ ১৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৫ হাজার ৯৫১ টাকা। শুধু দেখানো হিসাবেই তার সম্পদ বেড়েছে ৩০ গুণ। আওয়ামী লীগের এই নেতার কোনো বৈধ আয় নেই। তাহলে সম্পদ বাড়ল কীভাবে? একমাত্র উপায় রাজনীতি। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর জাহাঙ্গীর কবির নানক প্রথমে মন্ত্রী হতে পারেননি। কয়েক দিন পরে তিনি স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। সৈয়দ আশরাফ মন্ত্রণালয়ে যেতেন না। মন্ত্রণালয়ের কাজেও তার মনোযোগ ছিল না। আর এই সুযোগ নেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। বিভিন্ন টেন্ডার এবং বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে গড়ে তোলেন সম্পদের পাহাড়। ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের পর নানক আরও ক্ষমতা কেন্দ্রের ঘনিষ্ঠ হয়ে যান, হয়ে পড়েন বেপরোয়া। অনেকেই অভিযোগ করেন যে, বিডিআর বিদ্রোহের পিছনে তার সম্পৃক্ততা ছিল। সেটি তদন্ত সাপেক্ষ বিষয়। কিন্তু বিডিআর বিদ্রোহের পর জাহাঙ্গীর কবির নানক আওয়ামী লীগের অন্যতম নীতিনির্ধারকে পরিণত হন। এরপর থেকেই তিনি একের পর এক সম্পদ গড়তে থাকেন। নিঃস্ব রিক্ত থেকে তিনি হয়ে যান হাজার কোটি টাকার মালিক। ২০০৯ সালে প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর জাহাঙ্গীর কবির নানকের প্রথম বড় দুর্নীতি আসে ডেসটিনির ঘটনায়। ডেসটিনির কাছ থেকে তিনি মোটা অঙ্কের টাকা নেন। কিন্তু পরবর্তীতে তাদেরকে কোনো সহায়তা করেননি নানক। ডেসটিনির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

    বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, ডেসটিনি নিজেদেরকে বাঁচানোর জন্য নানককে প্রায় দুই শ কোটি টাকা উৎকোচ দিয়েছিল। সেই সময় জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং পল্লী উন্নয়ন সচিব মিহির কান্তি মজুমদার যৌথভাবে এই টাকা আত্মসাৎ করেছিলেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। ডেসটিনি ছাড়াও এই সময় নানক এরকম আরও কয়েকটি কোঅপারেটিভ সোসাইটির কাছ থেকে বিপুল অর্থ গ্রহণ করে। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো ‘যুবক’। ‘যুবক’ সমবায় সারা দেশে প্রচুর জমি-জমা এবং সম্পদ করেছিল। ঢাকা শহরেও তাদের বিপুল সম্পদ ছিল। যুবকের ধানমন্ডির জমিটি জাহাঙ্গীর কবির নানক দেন তার ঘনিষ্ঠ সহচর মির্জা আজমকে। নামমাত্র মূল্যে ধানমন্ডির এক বিঘা জমি মির্জা আজম গ্রহণ করেন। যেখানে তিনি এখন বহুতল ভবন করেছেন এবং একটি ফ্ল্যাটে নিজে থাকতেন। এ ছাড়া মোহাম্মদপুর, বসিলা, কেরানীগঞ্জে যুবকের বিভিন্ন সম্পদ দখল করে নেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। যুবকের লাইসেন্স নবায়ন করে দেওয়া হবে, যুবককে নতুন করে কাজ করতে দেওয়া হবে- এরকম আশ্বাস দিয়েও নানক বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। এ সময় জাহাঙ্গীর কবির নানকের আরেকটা টার্গেট ছিল আর্থ ফাউন্ডেশন। আর্থ ফাউন্ডেশনেও কোঅপারেটিভ সোসাইটি ছিল, যারা জনগণকে উচ্চ মুনাফার লোভ দেখিয়ে টাকা গ্রহণ করত। আর্থ ফাউন্ডেশনের কাছ থেকেও মোটা অঙ্কের টাকা নেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো যাদের কাছ থেকে তিনি অর্থ নিয়েছেন, তাদেরকেই তিনি ফাঁসিয়ে দিয়েছেন। কারও কোনো উপকার করেননি। এটি ছিল নানকের অভিনব একটি কৌশল। এ সময় জাহাঙ্গীর কবির নানক ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ নামে সেই প্রকল্পটির দিকে নজর দেন। শেখ হাসিনার অন্যতম প্রিয় এই প্রকল্প ছিল, যেখানে গরিব মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য তাদেরকে একখণ্ড জমি এবং সেই জমির ওপর বাড়ি এবং একটি খামার করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এই পুরো টাকাই লুটপাট করা হয়। ‘একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পে’র নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, জাহাঙ্গীর কবির নানকের পাঁচ বছরের মন্ত্রিত্বকালের সময় সেখানে মোট ৪ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। অথচ কোনো গরু বা বাড়িঘর দেওয়ার কোনো ঘটনাই ঘটেনি। পুরো টাকাই প্রায় লুটপাট হয়ে গেছে। এ সময় ‘একটি বাড়ি একটি খামারে’র নাম হয় ‘অর্ধেক তোমার, অর্ধেক আমার’।

    অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, প্রশান্ত কুমার হালদার নামে একজন প্রকল্প পরিচালকের যোগসাজশে জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং আরও কতিপয় ব্যক্তি মিলে এই প্রকল্প লুণ্ঠন করেন। এ ছাড়াও মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী থাকা অবস্থায় মিল্কভিটা সমবায় সমিতি ছিল জাহাঙ্গীর কবির নানকের অর্থ উপার্জনের একটি অন্যতম জায়গা। মিল্কভিটাতে হস্তক্ষেপ করে, মিল্কভিটার বিভিন্ন বিষয় তদারকি করে বানিয়ে ফেলেন বিপুল পরিমাণ টাকা। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অন্যতম বিভাগ স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তর। স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তরে সবচেয়ে বেশি অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ হয়। এই প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক সহায়তা পায় প্রচুর। জাহাঙ্গীর কবির নানক এখানে নিয়োগ বাণিজ্য শুরু করেন। স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি কে প্রধান প্রকৌশলী হবেন এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোতে কারা প্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব পালন করবেন সে বিষয়ে তদারকি শুরু করেন। বিনিময়ে হাতিয়ে নেন কোটি কোটি টাকা।

    ২০০৯ থেকে ২০১৫ সালে নানকের অন্যতম বড় কেলেঙ্কারি ছিল যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার প্রকল্প। সৈয়দ আশরাফ এই প্রকল্প দুর্নীতিপূর্ণ এবং অযৌক্তিক হিসেবে ফাইল আটকে দেন। সৈয়দ আশরাফ এই প্রকল্পকে অনুমতি না দেওয়ার জন্য একটি দীর্ঘ নোট লিখেছিলেন। জাহাঙ্গীর কবির নানক এই প্রকল্পটি যেন পাস হয় সেজন্য শেখ হাসিনার কাছে যান এবং তার সঙ্গে এক দিন দেনদরবার করেন। জানা যায়, এই প্রকল্প পাস করানোর জন্য নানককে মোটা অঙ্কের টাকা দেওয়া হয়। এই টাকার বিনিময়ে জাহাঙ্গীর কবির নানক, শেখ হাসিনাকে প্রকল্পের প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে সক্ষম হন। পরবর্তীতে সৈয়দ আশরাফকে ডেকে নিয়ে যান শেখ হাসিনা এবং এই ফ্লাইওভারের ফাইলে স্বাক্ষর করেন। এটি ছিল বাংলাদেশের একটি বড় দুর্নীতির ঘটনা। যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার এখন একটি বিষফোঁড়া হিসেবে জাতির সামনে এসেছে। নানকের এসব দুর্নীতি, অনিয়ম এবং মন্ত্রণালয়ের স্বেচ্ছাচারিতার কথা সবাই জানত। এ কারণেই ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর জাহাঙ্গীর কবির নানককে মন্ত্রী হিসেবে রাখা হয়নি। কিন্তু মন্ত্রী না হলে কী হবে? জাহাঙ্গীর কবির নানক তার দুর্নীতি এবং লুটপাট অব্যাহত রাখেন। হিসাব করে দেখা গেছে যে, পাঁচ বছর প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় জাহাঙ্গীর কবির নানক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। যে টাকা দিয়ে তিনি বেনামে দেশেবিদেশে সম্পদ করেছেন। এসব অধিকাংশ সম্পদের হিসাব তিনি গোপন করেছেন। তার ব্যক্তি চাকর-বাকর, দেহরক্ষীর নামে ফ্ল্যাট, জমি কিনে তিনি নিজেকে নিরাপদে রেখেছেন। এভাবেই আওয়ামী লীগ শাসনামলে প্রথম পাঁচ বছরেই নানক হয়ে যান অন্যতম ধনী। যিনি এক সময় দুবেলা খেতে পারতেন না, তিনি পাঁচ বছরের মধ্যেই হয়ে ওঠেন এক ধনাঢ্য হাজার কোটি টাকার মালিক।

    সংবাদসূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

    Related

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Telegram Email
    eubangla
    • Website

    Related Posts

    কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    ভিপি নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    অশুভ অদৃশ্য শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান হচ্ছে: তারেক রহমান

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    Leave a ReplyCancel reply

    Advertisement
    Demo
    Latest Posts

    ভারতে নানকের বিলাসী জীবন

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    ভিপি নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    অশুভ অদৃশ্য শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান হচ্ছে: তারেক রহমান

    আগস্ট ৩১, ২০২৫
    Trending Posts
    বিনোদন

    Maersk CEO Vincent Clerc Speaks to ‘Massive Impact’ of the Red Sea Situation

    জানুয়ারি ২০, ২০২১
    Lifestyle

    Review: Can Wisconsin Clinch the Big Ten West this Weekend

    জানুয়ারি ১৫, ২০২১
    Biotech

    These Knee Braces Help With Arthritis Pain, Swelling, and Post-Surgery Recovery

    জানুয়ারি ১৫, ২০২১

    Subscribe to News

    Get the latest sports news from NewsSite about world, sports and politics.

    Demo
    Top Posts

    তারেক রহমানের প্রতি খোলা চিঠি

    আগস্ট ২১, ২০২৫১১৪

    প্রবাস থেকে খোলা চিঠি। জনাব আসিফ নজরুল স্যার এর উদ্দেশ্যে

    আগস্ট ৪, ২০২৫৮৩

    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জনপ্রিয়তার শীর্ষে।

    জুলাই ১৪, ২০২৫৭৪

    রাজনীতি করা লোকগুলি কে ফৌজদারি অপরাধের অজুহাতে দল থেকে বহিস্কার কোন রাজনৈতিক সমাধান হতে পারে না-

    জুলাই ৩১, ২০২৫৬৩
    Don't Miss
    জেলার খবর

    ভারতে নানকের বিলাসী জীবন

    By eubanglaআগস্ট ৩১, ২০২৫৩

    বরিশাল থেকে ঢাকা আসেন লঞ্চে এক কাপড়ে। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হন। চলার মতো অর্থ ছিল…

    কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    ভিপি নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    অশুভ অদৃশ্য শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান হচ্ছে: তারেক রহমান

    আগস্ট ৩১, ২০২৫
    Stay In Touch
    • Facebook
    • Twitter
    • Pinterest
    • Instagram
    • YouTube
    • Vimeo

    Subscribe to Updates

    Get the latest creative news from SmartMag about art & design.

    Demo
    About Us
    About Us

    এডিটর ইন চিফ: বজলুলকরিম (কিরন)
    ভিয়া কস্তারেল্লি ২১, কাতানিয়া ৯৫১২১ ইতালি।
    ই-মেইলঃ eubangla185@gmail.com
    ফোনঃ (০০৩৯) ৩৩৪১১১৫০০৬

    Facebook X (Twitter) Pinterest YouTube WhatsApp
    Our Picks

    ভারতে নানকের বিলাসী জীবন

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

    আগস্ট ৩১, ২০২৫

    ভিপি নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ

    আগস্ট ৩১, ২০২৫
    Most Popular

    তারেক রহমানের প্রতি খোলা চিঠি

    আগস্ট ২১, ২০২৫১১৪

    প্রবাস থেকে খোলা চিঠি। জনাব আসিফ নজরুল স্যার এর উদ্দেশ্যে

    আগস্ট ৪, ২০২৫৮৩

    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জনপ্রিয়তার শীর্ষে।

    জুলাই ১৪, ২০২৫৭৪
    © ২০২৫ স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০-২০২৫ EuBangla.
    • Home

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Ad Blocker Enabled!
    Ad Blocker Enabled!
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors. Please support us by disabling your Ad Blocker.